ইউএনবিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে মন্ত্রী বলেন, ‘গাইডলাইন অনুসারে গ্রামীণ সড়কের প্রশস্ত ১০ ফুট, ইউনিয়ন সড়কের প্রশস্ত ১২ ফুট, উপজেলা পরিষদ সড়কের প্রশস্ত হবে ১৬ থেকে ২০ ফুট। এ গাইডলাইনে স্ট্রাকচারাল ডিজাইন করে দেয়া হচ্ছে। সেটা অনুসরণ করলে কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করা সম্ভভ হবে। শিগগিরই এটা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে।’
আরও পড়ুন: ১৫ গ্রামে হবে ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ পাইলট প্রকল্প: এলজিআরডিমন্ত্রী
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে জনঘনত্ব নির্ধারণে পরিকল্পনা হচ্ছে: মন্ত্রী তাজুল
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিআরডি) বিরুদ্ধে নিম্নমানের কাজের অভিযোগ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘এলজিইডি সড়কের মান খারাপ এমন অভিযোগ পাওয়া যায় এবং ব্রিজসহ অন্যান্য উন্নয়ন কাজের জন্য বরাদ্দ কম থাকে। এজন্য উন্নয়ন কাজের টেকসই কম হতো। তবে বর্তমানে যেসব উন্নয়ন কাজ করছে, সেসব সড়ক ও ব্রিজের কাজের মান ভালো হচ্ছে। এরপরও কিছু ব্যত্যয়ের খবর গণমাধ্যমের সূত্রে জানতে পারছি। সেসব ব্যাপারে তীক্ষ্ম দৃষ্টি রাখছি। কোনো অনিয়ম হলে সেসব ব্যাপারে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আরও পড়ুন: স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে নাগরিক সেবা বৃদ্ধির আহ্বান এলজিআরডিমন্ত্রীর
সমালোচনার পাশাপাশি ভালো কাজের স্বীকৃতি চান এলজিআরডিমন্ত্রী
রাজধানীর সব বেদখল খাল উদ্ধার করা হবে: মন্ত্রী
ইউনিয়ন পরিষদ প্রসঙ্গে তাজুল ইসলাম বলেন, দেশের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ইউনিয়ন পরিষদ কাঠামো। এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে সক্রিয় করা না হলে দেশ এগিয়ে নেয়া সম্ভব হবে না। সেজন্য ইউনিয়ন পরিষদ কাঠামোকে শক্তিশালী করার বিষয়েও বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।